ঢাকাবুধবার , ২ এপ্রিল ২০২৫
  1. Global News
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-বিচার
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. কৃষি-সংবাদ
  10. খেলা-ধুলা
  11. জাতীয়
  12. জীবনযাত্রা
  13. ধর্ম
  14. প্রবাস প্রযুক্তি
  15. ফিচার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গাজার দক্ষিণের শহর রাফাহে বড় ধরনের সামরিক অভিযান শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছে ইসরায়েল।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
এপ্রিল ২, ২০২৫ ৩:৩৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

দেশটির সামরিক বাহিনী রাফাহ শহরের প্রায় সমস্ত এলাকা খালি করার নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে গাজায় মানবিক সংকট আরও গভীর হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গত মার্চের শুরুতে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি বাতিল করে ইসরায়েল পুনরায় স্থল ও বিমান হামলা শুরু করে। এর পাশাপাশি প্রায় ২০ লাখ ফিলিস্তিনির জন্য খাদ্য, ওষুধ ও জ্বালানির সরবরাহ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়, যাতে হামাস যুদ্ধবিরতির শর্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়।

সোমবারের নির্দেশে রাফাহ ও তার আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের মুওয়াসি অঞ্চলে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। ওই এলাকাটি ইতোমধ্যে অস্থায়ী তাবুতে ঠাসা, যেখানে মানবেতর জীবনযাপন করছে হাজারো শরণার্থী। ঈদুল ফিতরের দিন এমন নির্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ফিলিস্তিনিরা।

এর আগে, গত মে মাসে রাফাহে বড় ধরনের সামরিক অভিযান চালায় ইসরায়েল, যা শহরটির বড় অংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। এ সময় তারা মিশরের সীমান্তবর্তী একটি কৌশলগত করিডোর দখলে নেয় এবং রাফাহ ক্রসিং বন্ধ করে দেয়, যা ছিল গাজার একমাত্র বহির্গমন পথ।

হামাস-ইসরায়েল সমঝোতা ও যুদ্ধের বর্তমান অবস্থা

জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছিল ইসরায়েল। ওই চুক্তি অনুসারে ইসরায়েলের রাফাহ করিডোর থেকে সরে যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তারা তা করেনি। বরং তারা যুক্তি দেখায় যে, এটি অস্ত্র চোরাচালান ঠেকানোর জন্য প্রয়োজন।

ইসরায়েল জানিয়েছে, হামাসের হাতে থাকা শেষ ৫৯ জন বন্দির মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত তারা হামলা চালিয়ে যাবে। এর মধ্যে ২৪ জনের জীবিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, যুদ্ধবিরতির শর্তে হামাসের নিরস্ত্রীকরণ বা গাজা ত্যাগের কোনো বিষয় ছিল না, যা ইসরায়েলের নতুন দাবি।

রবিবার (৩১ মার্চ) ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন, যুদ্ধের পর গাজার নিরাপত্তা ইসরায়েলই দেখভাল করবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী গাজার জনগণকে অন্য দেশে পুনর্বাসন করা হবে। তবে ফিলিস্তিনিরা এটিকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি হিসেবে প্রত্যাখ্যান করেছে, যা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল হতে পারে বলে মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন।

যুদ্ধের পটভূমি ও প্রাণহানি

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস পরিচালিত গোষ্ঠীগুলো ইসরায়েলে প্রবেশ করে বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটি ও বসতিতে হামলা চালায়। এতে প্রায় ১,২০০ ইসরায়েলি নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। পরে যুদ্ধবিরতি ও সমঝো

In addition to creating news on this site, we collect news from various news sites and publish it with relevant sources. Therefore, if you have any objections or complaints about any news, you are requested to contact the authorities of the relevant news site. It is illegal to use news, photographs, audio and video from this site without permission.
আন্তর্জাতিক সর্বশেষ