ঢাকামঙ্গলবার , ২২ অক্টোবর ২০২৪
  1. Global News
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-বিচার
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. কৃষি-সংবাদ
  10. খেলা-ধুলা
  11. জাতীয়
  12. জীবনযাত্রা
  13. ধর্ম
  14. প্রবাস প্রযুক্তি
  15. ফিচার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আয়তুল কুরসী পাঠ করা ব্যক্তির জন্য কতটুকু ফজিলত

GlobalNation
অক্টোবর ২২, ২০২৪ ২:৪২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

আয়তুল কুরসী পাঠ করা ব্যক্তির জন্য কতটুকু ফজিলত

ধর্ম ডেস্ক :

اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-

বাংলা উচ্চারণ- আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লাহু ওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁ ওয়ালা নাঊম। লাহূ মা ফিস্ সামা-ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফাউ’ ই’ন্দাহূ ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহিতূনা বিশাইয়্যিম্ মিন ‘ইলমিহি ইল্লা বিমা শা-আ’ ওয়াসিআ’ কুরসিইয়্যুহুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, ওয়ালা ইয়াউ’দুহূ হিফযুহুমা ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়্যুল আ’জিম। (সূরা আল-বাক্বারা আয়াত-২৫৫)

আয়াতুল কুরসী* সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নিন সকলে
যারা ফরজ নামাজের পর* *আয়াতুল কুরসী পড়েন তাদের জন্য»»মৃত্যুর যন্ত্রনা কেমন হবে—

হযরত মুহাম্মাদ (‎‫ﷺ‬‎)-এর মৃত্যুর সময় যখন ঘনিয়ে এসেছে। নবীজীর ঘরের দরজায় একজন কড়া নাড়ছে । মা ফাতেমা (রাঃ) বললেন, “বাবা একজন নতুন লোককে দেখলাম দরজার পাশে।” নবীজী বললেন,“দরজা খুলে দেও তিনি আজরাইল (আঃ)তোমাকে এতিম করতে এসেছে।” ফাতেমা (রাঃ) দরজা খুলে দিলে প্রথমে জিবরাঈল (আঃ)পরে আজরাইল(আঃ) ঘরে প্রবেশ করল। হযরতে জিবরাঈল (আঃ) বলেন, “হে নবী! আজকে একজন নতুন ফেরেস্তা এসেছে, যে ফেরেস্তা দুনিয়ার কারো কাছে আসার সময় অনুমতি চাই না। আজকে আপনার কাছে অনুমতি চাইছে। আপনি যেতে চাইলে সে আপনাকে নিয়ে যাবে, না যেতে চাইলে আপনাকে রেখে যাবে।” নবীজী বললেন, “থাকতে চাইলে কতদিন থাকতে পারব?” জিবরাঈল (আঃ)বলেন, “আপনার যতদিন ইচ্ছা।” নবীজী বলেন, “তারপর কি?” জিবরাঈল(আঃ) বলেন, “তারপর যেতে হবেই কারণ জীবন যার আছে মৃত্যু তার হবেই।” নবীজী বলেন, “যেতে যখন হবে তাহলে এখনি আমি আমার আল্লাহর সাথে দেখা করতে চাই।”

হযরত আজরাইল (আঃ)প্রথমে নবীজীর বুকের উপর তার হাতটা রাখলেন।নবীজী বলেন, “আমার মনে হচ্ছে বুকের উপর ওহুদ পাহাড় রেখেছে।” নবীজী বলেন কি রাখলে আমার বুকের উপর? আজরাইল(আঃ) বলেন নবীজী আমি জানি আপনি আল্লাহর সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান, তাই আস্তে করে আমার হাতটা রাখলাম। নবীজী বলেন, “তোমার আস্তে করে রাখা হাতের যন্ত্রনা যদি ওহুদ পাহাড় রাখার সম কষ্ট হয়, না জানি কত কষ্ট মৃত্যুর যন্ত্রনা।”নবীজী বলেন,হে আজরাইল(আঃ)! আজকে কথা দিয়ে যাও মৃত্যুর যত কষ্ট আজকে আমাকে দিয়ে দাও তবু আমার দুর্বল উম্মতকে মৃত্যুর কষ্ট দিও না।”

আজরাইল বলেন, “হে নবী! আমি যেহেতু জান কবজ করব আমি বলে দেই আপনি আপনার উম্মতকে বলে দেন তারা যেন পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করে। আমি কথা দিলাম তারা মরণের কষ্ট তখন টের পাবে না..

এই একজন ব্যক্তি যেকিনা মৃত্যুর মুখে, সেই অবস্থাতেও তিনি আমাদের মত পাপি উম্মতের কথা ভাবছেন, সে আর কেউ না আমাদের প্রিয় নবী , আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বন্ধু হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

In addition to creating news on this site, we collect news from various news sites and publish it with relevant sources. Therefore, if you have any objections or complaints about any news, you are requested to contact the authorities of the relevant news site. It is illegal to use news, photographs, audio and video from this site without permission.