
সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণায়, আগামী জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এমন সংবাদ বাংলাদেশের একটি স্থানীয় জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল, যমুনা টিভি’র একটি ফটো কার্ডের মাধ্যমে প্রচারিত হলে, তা ,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।
এই পোস্টে শতাধিক মানুষ মন্তব্য করে জানান, তারা এই মুহূর্তে কোনো নির্বাচন চান না। তাদের অধিকাংশের দাবি,
“আমরা ভোটে বিশ্বাসী না, আমরা ড. ইউনূসকে চাই।” কেউ কেউ সরাসরি লেখেন, “নির্বাচন করলে পুরান শয়তানরা আবার আসবে,” আবার কেউ বলেন, “ড. ইউনূস সরকার চালাক, দেশ চালাতে পারবে।”
মন্তব্যগুলোতে আরও দেখা যায়:
“আগে ভোট চাইতাম, এখন মানুষ চাই।”
“ড. ইউনূস ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করি না।”
“নির্বাচনের নামে নাটক না করে উনাকে কাজ করতে দিন।”
অনেকেই উল্লেখ করেছেন, তাঁরা প্রথমবারের মতো রাজনীতিতে আগ্রহ পাচ্ছেন, কারণ তারা একজন ‘পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির’ মানুষকে নেতৃত্বে দেখতে পাচ্ছেন।
অন্যদিকে, কিছু সংখ্যক মানুষ নির্বাচনকে গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি দাবি করে ইউনূসের ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও, সংখ্যাগরিষ্ঠ মন্তব্য ছিল নির্বাচনের পরিবর্তে ইউনূসকেই সরাসরি ক্ষমতা দেওয়ার পক্ষে।
অন্যদিকে, কিছু সংখ্যক মানুষ নির্বাচনকে গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি দাবি করে ইউনূসের ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও, সংখ্যাগরিষ্ঠ মন্তব্য ছিল নির্বাচনের পরিবর্তে ইউনূসকেই সরাসরি ক্ষমতা দেওয়ার পক্ষে।
এই মন্তব্যগুলো বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন জনমতের ইঙ্গিত দিচ্ছে, যেখানে মানুষ একটি ভিন্নধর্মী নেতৃত্বকে সমর্থন জানাতে শুরু করেছে।