ঢাকামঙ্গলবার , ১২ নভেম্বর ২০২৪
  1. Global News
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-বিচার
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. কৃষি-সংবাদ
  10. খেলা-ধুলা
  11. জাতীয়
  12. জীবনযাত্রা
  13. ধর্ম
  14. প্রবাস প্রযুক্তি
  15. ফিচার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার সেরা ৪ উপায়

জীবনযাত্রা ডেস্ক :
নভেম্বর ১২, ২০২৪ ৮:৫৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনেকেই মনে করেন কর্মক্ষেত্রে নিজেকে সবসময় সেরা এবং দক্ষ হিসেবে উপস্থাপন করা আদর্শ কর্মীর গুণাবলী। তবে শুধু উপস্থাপন নয়, পাশাপাশি কাজেও সেটি প্রমাণ করা হচ্ছে প্রকৃত কর্মীর গুণ। আর একজন আদর্শ কর্মীকে অফিসের নির্ধারিত সময় অফিসের জন্য নিজের সেরাটা দিয়ে কাজ করা দায়িত্ব। এ জন্য অবশ্য মানসিকতা ভালো থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় কি?

অনেক সময় দেখা যায় বাসা-বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় কিংবা অফিসে কোনো কাজ সংক্রান্ত ব্যাপারে কারও সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেয়। যা নিজের কাজে প্রভাব ফেলে। নানাবিধ কারণেই কর্মক্ষেত্রে মনমানসিকতা খারাপ হয়ে থাকে। এসব নিপুণ দক্ষতার সঙ্গে এড়িয়ে চলা বা সমঝোতা করা বুদ্ধিমানের কাজ। সম্প্রতি কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।

উন্মুক্ত যোগাযোগ বৃদ্ধি করা: 

কর্মক্ষেত্রে এমন একটি রীতি তৈরি করুন, যেখানে যোগাযোগ হবে উন্মুক্ত। সাধারণ উন্মুক্ত যোগাযোগ মানসিক স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে মৌলিক বিষয় হিসেবে কাজ করে। একজন টিম লিডারের যেমন সবার কাছে মডেল হওয়া উচিত, একইভাবে সব কর্মীদের কথা শোনা উচিত। এতে শুধু গ্রহণযোগ্যতা নয়, বরং কর্মচারীরা যখন তাদের কাজ ও চ্যালেঞ্জ ভাগ করে নেয় তখন তা বুঝতে পারাও যায়। ধারাবাহিক মিটিংয়ের ফলে কর্মীরা তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে এবং কোনো ভয়-ভীতি ছাড়াই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে অফিসের ভালো-মন্দ নিয়ে কথা বলতে পারে।

কাজের ব্যবস্থা নমনীয় করা:

কর্মস্থলে স্বাস্থ্যকর কর্মজীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যা কর্মীদের মানসিক সুস্থতার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দূরত্ব অবস্থানে অফিসের কাজ এবং কর্মীদের ব্যক্তিগত সময় নিয়েও বিবেচনা করতে হবে। এতে কর্মীরা পেশাগত দায়িত্ব পালনে যেমন সহায়ক হবে, একইভাবে ব্যক্তিগত দায়িত্বও পরিচালনা করবে।

কর্মীদের অনু্প্রেরণা দেয়া:

কর্মীদের চাঞ্চল্য ও অনুপ্রাণিত রাখার জন্য তারা কেন কাজ করতে আসে এবং তাদের আলাদাভাবে চলতে কোন বিষয়টি প্রভাব ফেলে, তা বুঝতে হবে। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের সঙ্গে তাদের চলতে অনুপ্রেরণা দেয়া জরুরি। অনুপ্রেরণার ফলে উৎপাদন কিংবা প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথ সহজ হবে।

কাজের পরিবেশ স্বাস্থ্যকর করা: 

কর্মক্ষেত্রকে স্বাস্থ্যকর ও ইতিবাচক রাখা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যা কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলে। এ জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ইতিবাচক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। দলগতভাবে কোনো সমস্যা হলে তা সমাধান করা এবং কোনো অর্জন হলে তা স্বীকৃতি দেয়ার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। লক্ষ্য বাস্তবায়নে সবাইকে অনুপ্রাণিত করার পাশাপাশি সাফল্যকে স্বীকার এবং তা উদযাপনে কর্মীদের মনোবল বাড়ে।

In addition to creating news on this site, we collect news from various news sites and publish it with relevant sources. Therefore, if you have any objections or complaints about any news, you are requested to contact the authorities of the relevant news site. It is illegal to use news, photographs, audio and video from this site without permission.