ঢাকামঙ্গলবার , ২২ অক্টোবর ২০২৪
  1. Global News
  2. অপরাধ
  3. অভিযোগ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-বিচার
  6. আটক
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আবহাওয়া
  9. কৃষি-সংবাদ
  10. খেলা-ধুলা
  11. জাতীয়
  12. জীবনযাত্রা
  13. ধর্ম
  14. প্রবাস প্রযুক্তি
  15. ফিচার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বৈষম্যহীন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ইন্ধন যোগাচ্ছে এক গবেষক

GlobalNation
অক্টোবর ২২, ২০২৪ ৫:৪০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বৈষম্যহীন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ইন্ধন যোগাচ্ছে এক গবেষক

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চলমান প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকদের সংগঠন,বৈসম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদ।বৈসম্য নিরসন আন্দোলন হতে ১০ দফা,১ দফা আন্দোলনের স্মারকলিপি পেশ করেন।সেই সাথে সকলেই সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদটি প্রত্যাক্ষান করেন।

যদিও এই সহকারী শিক্ষক পদটি নিয়ে কাজ করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার।আর এই পদটি তৈরী করে শিক্ষক বিভাজনের মাধ্যমে এবং ১০ ম গ্রেড নিয়ে প্রহসন তৈরী করতে।

একটি প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকদের পাশাপাশি দরকার একজন মহিলা আয়া ও একজন পুরষ গার্ড, একজন অফিস সহকারি সেই সাথে একজন কম্পিটার অপারেটর কাম টাইপিস্ট।

কচিকাচা ছোট বাচ্চারা যখন স্কুলে আসে, এদের নানাবিধ সমস্যা হয়ে থাকে, যা শিক্ষকরা করতে পারে না,পাঠদানের ব্যাঘাতের কারনে।তাই আয়া জরুরি।

বাচ্চারা যাতে গেইট দিয়ে বাইরে ও রাস্তায় ছোটাছুটি করতে না পারে,সেইজন্য একজন গার্ড খুবি প্রয়োজন।

স্কুলের শিক্ষক হাজিরা, মেশিন অপারেট করা,কম্পিউটার অপারেট ও টাইপ করার প্রয়োজন হয়।সেই সাথে অফিসে যোগাযোগ রক্ষা করা।প্রধান শিক্ষক অফিস, ট্রেনিং, মিটিং নিয়ে ব্যাস্তোতার মাঝেও স্কুলে শ্রেনী পাঠদান কার্যক্রমে অংশোগ্রহন করে থাকেন, এতে তার ও শিক্ষকের ভিতরে মতামতের শূন্যতা তৈরি হয়।
তাই এখানে একজন করনিক প্রয়োজন।

সহকারী প্রধান শিক্ষক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না, প্রাথমিকের শিক্ষকগন।

কিন্তু ফ্যাসিবাদি সরকার এটা করতে চেয়েছিলেন ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায়।এই পদ তৈরী করে শিক্ষকদের মধ্যে বেতন বৈসম্য তৈরী হবে।শিক্ষকরা নিজেরাই নিজেদের প্রতিপক্ষ হয়ে,শিক্ষার পরিবেশ ও মান ধংসো করবে।যার ফলে সঠিক শিক্ষা না পেয়ে
অজ্ঞ্য জাতি তৈরি হবে।সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার মতো মেরুদণ্ড থাকবে না।

গত ১৬ অক্টোবর ২০২৪,প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নাসিমা ইয়াসমিন গবেষণা কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) স্বাক্ষরকৃত
স্মারক নম্বর:০৫.০০.০০০০.২৪৬.১৫.০৩৪.১৯ (অংশ-১)-৯১ এর মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সওব্য-১৪ শাখা কতৃক একটি প্রজ্ঞ্যাপন যারি হয় যার বিষয় ছিল, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষককের পদ সৃজন প্রসংগে।

সূত্রঃ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ৩৮,০০,০০০০.০০৭.১৫.০৩২.১৯-১৫৭; তারিখ: ০১.০৮.২০২৪খ্রি.। উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রোক্ত স্মারকের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য

সূত্র মতে সহকারী প্রধান শিক্ষক-এর নিম্নবর্ণিত ৯৫৭২ (নয় হাজার পাঁচ শত বাহাত্তর টি পদ সৃজনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতি নির্দেশক্রমে জ্ঞাপন করা হয়েছে।যেখানে সুপারিশ কৃত পদসংখ্যা ছিল ৯৫৭২,প্রস্তাবিত পদসংখ্যা ৬৫,৫৬৬ টি।তবে শর্ত থাকে যে,২৫০ উর্ধ ছাত্রছাত্রীর বিদ্যালয়গুলোতে এই পদ থাকবে।

যা প্রাথমিক শিক্ষকদের চাওয়া ও বৈসম্য বিরোধী চলোমান আন্দোলনকে দীর্ঘ মেয়াদি ও রাস্তায় জালাও পোরাও আন্দোলনের দিকে ধাবিত করবে।

কোন গবেষণায় এমন পোস্ট, যা শিক্ষকদের বৈসম্য তৈরি করে ও বেতন অবকাঠামোতে কুটনিতির প্রয়োগ করে, তা এখন ভাবার সময় হয়েছে।দলীয়করনকৃত অযোগ্য গবেষকের পরিবর্তে, বাস্তব ও নিরীক্ষন করার যোগ্য লোক দিয়েই পদটি পরিচালনা করার দাবি জানায় কয়েকজন বৈসম্য বিরোধি শিক্ষক।

In addition to creating news on this site, we collect news from various news sites and publish it with relevant sources. Therefore, if you have any objections or complaints about any news, you are requested to contact the authorities of the relevant news site. It is illegal to use news, photographs, audio and video from this site without permission.